সেঞ্চুরিতে র্যাঙ্কিংয়ে এগোলেন গ্রিন-হেড-মার্শরা

ছবি: ফাইল ছবি

সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে ৩১ বলে হাফ সেঞ্চুরি পাওয়া হেড ক্যারিয়ারের সপ্তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছেন ৮০ বলে। চার-ছক্কার বৃষ্টিতে মার্শের সঙ্গে ২৫০ রানের জুটি গড়েন বাঁহাতি এই ওপেনার। কেশভ মহারাজের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হওয়ার আগে ১৭ চার ও ৫ ছক্কায় ১০৩ বলে ১৪২ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। এমন পারফম্যান্সের পর ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ এগিয়েছেন হেড।
হেড, মার্শ ও গ্রিনের সেঞ্চুরিতে ৪৩১, অস্ট্রেলিয়ার জয় ২৭৬ রানে
২৪ আগস্ট ২৫
৬৬৯ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ১১ নম্বরে আছেন অস্ট্রেলিয়ান এই ব্যাটার। আরেক ওপেনার মার্শও সেদিন ৬ চার ও ৫ ছক্কায় ১০৬ বলে ১০০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। সেঞ্চুরিতে ৪ ধাপ এগিয়ে ৪৪ নম্বরে উঠে এসেছেন তিনি। তাদের ভেতরে সবচেয়ে বেশি উন্নতি হয়েছে গ্রিনের। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে মাত্র ৪৭ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। যা অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে মাত্র ৪০ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।

মহারাজের স্পিনে অস্ট্রেলিয়াকে গুঁড়িয়ে জয়ে শুরু সাউথ আফ্রিকার
১৯ আগস্ট ২৫
বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে ৪০ ধাপ এগিয়েছেন গ্রিন। নিউজিল্যান্ডের মার্ক চ্যাপম্যান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আসিফ খানের সঙ্গে ৭৮ নম্বরে আছেন অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৮৭ রানের ইনিংস খেলেছিলেন জশ ইংলিস। এক হাফ সেঞ্চুরিতে ২৩ ধাপ এগিয়ে ৬৪তম স্থানে উঠে এসেছেন। আগের মতোই শীর্ষস্থানে আছেন ভারতের শুভমান গিল। দুইয়ে রোহিত শর্মা এবং তিনে রয়েছেন পাকিস্তানের বাবর আজম।
বোলিংয়ে আগের মতোই শীর্ষে রয়েছেন মহারাজ। সাউথ আফ্রিকার বাঁহাতি স্পিনারের সঙ্গে যৌথভাবে আছেন শ্রীলঙ্কার স্পিনার মাহিশ থিকশানা। তাদের দুজনেরই রেটিং পয়েন্ট ৬৭১। ওয়ানডে সিরিজ না খেলায় দুই ধাপ করে অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের লিটন দাস, সৌম্য সরকার ও তানজিদ হাসান তামিমের। বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সবার উপরে আছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।