ফিক্সিং কাণ্ডের প্রাথমিক রিপোর্ট দেখে কারও নাম প্রকাশ করবে না বিসিবি

ছবি: ফাইল ছবি

তাড়াহুড়ো করে বিপিএল আয়োজন করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলে বিসিবি। ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক দিতে না পারা, মানসম্পন্ন বিদেশি ক্রিকেটার না থাকার পাশাপাশি মাঠের খেলার বেশ কিছু ঘটনায় স্পট ফিক্সিংয়ের গন্ধও পাওয়া গেছে। অভিযোগ আসতেই সেটা তদন্ত করতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিন সদস্যের স্বাধীন তদন্ত কমিটি গঠন বিসিবি।
দ্য হান্ড্রেডে খেলবেন অশ্বিন, আছে বিপিএলে আসার সম্ভাবনাও
৭ ঘন্টা আগে
যেখানে প্রধান দায়িত্বে ছিলেন মির্জা হোসেইন হায়দার। আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতির সঙ্গে কমিটিতে ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজীবী ড. খালেদ এইচ চৌধুরী ও সাবেক ক্রিকেটার শাকিল কাসেম। সবার সঙ্গে কথা বলা শেষে প্রায় তিন হাজার পৃষ্ঠার বেশির একটি প্রাথমিক রিপোর্ট তৈরি করেছেন তারা।

যা অবশেষে বিসিবির বর্তমান সভাপতি আমিনুল বুলবুলের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। যদিও চূড়ান্ত রিপোর্ট তৈরির জন্য আরও মাসখানেক সময় পাচ্ছেন স্বাধীন তদন্ত কমিটির সদস্যরা। আন্তর্জাতিক মান অক্ষুণ্ণ রাখার পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) নিয়ম মেনে গোপনীয়তা রক্ষা করে যথাযথ প্রক্রিয়া রিপোর্টটি পর্যালোচনা করবে বিসিবি। অভিযোগ যুক্ত ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিসিবির সংবিধান, আইসিসি দুর্নীতি বিরোধী আইন ও নিয়ম মানতে চায় তারা।
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে নেদারল্যান্ডস দল এখন সিলেটে
১৪ ঘন্টা আগে
সবার সুরক্ষা রক্ষার্থে চূড়ান্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার আগে কোনো ক্রিকেটার কিংবা প্রতিষ্ঠানের নাম না প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশের ক্রিকেট বোর্ড। বিপিএলের আগামী আসরকে সামনে রেখেই আপাতত প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিয়েছে বিসিবি। যেখানে আগামী বিপিএলে আয়োজনে বেশ কিছু জায়গায় সংস্কারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। যা দেখে নতুন কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে দেশের ক্রিকেট বোর্ড।
বিপিএলে ফিক্সিং বন্ধে দুর্নীতি বিরোধী নজরদারি বাড়ানো, কাঠামোগত সুরক্ষা ব্যবস্থা ও ফ্র্যাঞ্চাইজির শাসন ব্যবস্থার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যদিও পুরো প্রস্তাবনাটা পাওয়া যাবে চূড়ান্ত রিপোর্টে। বিসিবি নিশ্চিত করেছে আগামী মাসের শেষের দিকে যে রিপোর্টটি দেয়া হবে সেখানে স্পট ফিক্সিং নিয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধান ও কাঠামোগত সংস্কারের প্রস্তাব দেবে স্বাধীন তদন্ত কমিটি।