মার্শের সেঞ্চুরিতে টেবিলের শীর্ষে থাকা গুজরাটকে হারাল লক্ষ্ণৌ

ছবি: ৬৪ বলে ১১৭ রান করেন মিচেল মার্শ, ফাইল ফটো

২৩৬ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওপেনিং জুটিতে ৪৬ রান তোলে গুজরাট। ১৬ বলে ২১ রান করে মিড অফে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান সুদর্শন। তার উইকেটটি নেন উইলিয়াম ও'রুর্কি। এরপর ৯৬ রানের মধ্যে আরো দুই উইকেট হারায় গুজরাট।
এক ম্যাচ নিষিদ্ধ দিগ্বেশ, শাস্তি পেলেন অভিষেকও
২০ মে ২৫
২০ বলে ৩৫ রান করে আবেশ খানের বলে লং অফে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান শুভমান গিল। দশম ওভারে আকাশ সিং দারুণ এক ইনসুইংয়ে বোল্ড করেন জস বাটলারকে। এ দিন ১৮ বলে ৩৩ রান আসে বাটলারের ব্যাটে।
তারপর ৮৬ রানের জুটি গড়েন শেরফান রাদারফোর্ড এবং শাহরুখ। ২২ বলে ৩৮ রান করে ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ তোলা রাদারফোর্ডকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন ও'রুর্কি। একই ওভারে রাহুল তেওয়াটিয়াকে ফেরান কিউই এই পেসার।

আহমেদাবাদে আইপিএলের ফাইনাল, মুল্লানপুরে ‘প্লে-অফ’
২০ মে ২৫
লং অনে ক্যাচ দিয়ে আত্মসমর্পণ করা তেওয়াটিয়া করেন তিন বলে দুই রান। ১৮তম ওভারের শেষ বলে ফিরে যান আরশাদ খানও। সতীর্থদের আসা যাওয়া দেখতে দেখতে আবেশের বলে ফিরে যান শাহরুখও। তার ২৯ বলে ৫৭ রানের ইনিংসটি পরাজয়ের ব্যবধানই কেবল কমায়। ২০২ রানে থামে গুজরাট। ২৭ রান খরচায় তিন উইকেট নেন ও'রুর্কি।
টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে দুই উইকেটে ২৩৫ রান করে লক্ষ্ণৌ। ওপেনিং জুটিতেই দলটি তোলে ৯১ রান। ২৪ বলে ৩৬ রান করে সাই কিশোরের বলে লং অফে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান মার্করাম। তারপর ১২১ রানের জুটি গড়েন মার্শ এবং পুরান।
১৯তম ওভারে ফিরে যান সেঞ্চুরিয়ান মার্শ। অস্ট্রেলিয়ার এই অলরাউন্ডার আরশাদের খানের বলে কাভারে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান। ফেরার আগে ৬৪ বলে ১০টি চার ও আটটি ছক্কায় ১১৭ রান করেন তিনি। ইনিংসের শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকা পুরান ২৭ বলে চারটি চার ও পাঁচটি ছক্কায় ৫৬ রানে অপরাজিত থাকেন। ছয় বলে ১৬ রানে অপরাজিত থাকেন ঋষভ পান্ত।