কামিন্স-বোল্যান্ডের আঘাতের পর বৃষ্টির নাটকীয়তা

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
‘ইংল্যান্ডের দরজা বন্ধ’, মেনে নিয়েছেন অ্যান্ডারসন
৯ ঘন্টা আগে
দিনের প্রথম ওভারেই জীবন পেয়েছিলেন অ্যালেক্স ক্যারি। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি। উইকেটের পেছনে তার ক্যাচ ফেলেছেন উইকেটরক্ষক জনি বেয়ারস্টো। খানিক বাদেই ব্যক্তিগত ৬৬ রানে তিনি জেমস অ্যান্ডারসনের বলে বোল্ড হয়ে আউট হন। তাকে ফিরিয়েই টেস্ট ক্যারিয়ারের ১ হাজার ১০০ উইকেটের মাইলফলকে পৌঁছান এই ইংলিশ পেসার।
এরপর আরেক অপরাজিত ব্যাটার উসমান খাওয়াজা দারুণ এক জুটি গড়েন প্যাট কামিন্সের সঙ্গে। এই জুটি থেকে আসে ৩৪ রান। এই জুটি ভেঙে খাওয়াজাকে ব্যক্তিগত ১৪১ রানে নিজের শিকার বানিয়েছেন ওলি রবিনসন। এরপর আর বেশি দূর এগোতে পারেনি অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস।

১৪ রানের মধ্যে শেষ চার উইকেট হারিয়ে অস্ট্রলিয়ার ইনিংস গুটিয়ে যায় ৩৮৬ রানে। ফলে ইংল্যান্ড ৭ রানের মামুলি লিড নিয়ে আবারও ব্যাটিংয়ে নামে। তাদের ব্যাটিংয়ে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল বৃষ্টি। এর ফলে যথা সময়ে তারা ব্যাটিংয়ে নামতে পারেনি। বিরতির পর নেমে মাত্র ৭ ওভার খেলতে পেরেছে ইংলিশরা।
এরপর মেঘাচ্ছন্ন আকাশের নীচে আবারও খেলতে নামে দুই দল। পরপর দুই ওভারে দুই ওপেনারকে হারিয়ে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা। কামিন্সের করা আলগা শট খেলতে গিয়ে গালিতে ক্যামেরন গ্রিনের দারুণ এক ডাইভিং ক্যাচে সাজঘরে ফেরেন ১৯ রান করা বেন ডাকেট।
আর আরেক ওপেনার জ্যাক ক্রলিকে কট বিহাইন্ড বানান স্কট বোল্যান্ড। তিনি আউট হয়েছেন ৭ রান করে। এরপর ওলি পোপ ২ বল আর জো রুট ৮ বল খেললেও কোনো রান যোগ করতে পারেননি। বৃষ্টির বাঁধায় এরপর আর একটি বলও মাঠে গড়ায়নি।