ডেস্ক রিপোর্টঃ 

বাংলাদেশঃ ৬০/৪, ১৬ ওভার- মাহমুদুল্লাহ ০*, মুশফিক ১৭*

আউটঃ লিটন ৭, শান্ত ৭, মিথুন ৯, সাকিব ১৭।

ভারতঃ ভুবনেশ্বর কুমারঃ ৮/১, জাস্প্রিত বুমরাহঃ ১৭/১, রবিন্দ্র জাদেজা ঃ ২-২০, যুবেন্দ্র চহল ৫/০ 

সুপার ফোরের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস ভাগ্যটা বাংলাদেশ দলপতি মাশরাফি বিন মর্তুজার পক্ষে যায়নি। তবে টস ভাগ্য তার পক্ষে না গেলেও তাদের প্রথমে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভারতীয় দলপতি রোহিত শর্মা।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে অভিষেক হওয়া নাজমুল হসেন শান্ত এই ম্যাচেও সুযোগ পেয়েছেন লিটন দাসের সঙ্গে ওপেন করার। তবে মুশফিকুর রহিম এবং মুস্তাফিজুর রহমান একাদশে  কপাল পুড়েছে মমিনুল হক এবং আবু হায়দার রনির।

টসে হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাওয়া টাইগারদের হয়ে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দেখে শুনেই করেন দুই ওপেনার শান্ত এবং লিটন। কিন্তু ইনিংসের পঞ্চম ওভারে পেসার ভুমনেশ্বর কুমারের বাউন্সারে কেদার যাদবের হাতে ক্যাচ তুলে দেন লিটন। 

৭ রান করে ডাগ আউটে ফিরে যান এই ওপেনার। লিটন ফিরে যাওয়ার পর শান্তকেও বেশীক্ষণ ক্রিজে থাকতে দেয়নি টিম ইন্ডিয়া। ৭ রান করা এই ওপেনারকে শেখর ধাওয়ানর হাতে স্লিপে ক্যাচে পরিণত করেন পেসার জাস্প্রিত বুমরাহ।

শান্তও ফেরেন ৭ রান করে। দুই উইকেট হারানো বাংলাদেশকে উদ্ধার করতে পারেননি সাকিব আল হাসানও। রবিন্দ্র জাদেজার ওভারে পর পর দুই বলে বাউন্ডারি হাঁকানোর পরই জাদেজাকে উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।

তিন উইকেট হারিয়ে ফেলা বাংলাদেশকে আরও একটি ধাক্কা দেন জাদেজা। ৯ রান করা মিথুন আলিকে লেগ বিফরের ফাঁদে ফেলে নিজের দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন তিনি।

বর্তমানে দলের হাল ধরার চেষ্টায় আছেন অভিজ্ঞ মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এবং মুশফিকুর রহিম। প্রতিবেদনটি লেখার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেট হারিয়ে ৬০ রান।

বাংলাদেশ একাদশ-

লিটন কুমার দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক) , মোহাম্মদ মিথুন, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মাশরাফি বিন মর্তুজা (অধিনায়ক), মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল ইসলাম অপু, মুস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন।

ভারত একাদশ- 

রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শেখর ধাওয়ান,আম্বাতি রাইয়ুডু, দীনেশ কার্ত্তিক, কেদার যাদব, রবীন্দ্র জাদেজা, মহেন্দ্র সিং ধোনি, কুলদিপ যাদব, যুবেন্দ্র চাহাল, ভুবনেশ্বর কুমার, জাসপ্রিত বুমরাহ।