দাম বাড়িয়ে জার্সির স্পন্সর খুঁজছে ভারত

ফাইল ছবি
কদিন আগেই বিসিসিআইয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম ড্রিম ইলেভেন। যার ফলে এশিয়া কাপে প্রধান স্পন্সর ছাড়াই খেলতে নামবেন সূর্যকুমার যাদব, শুভমান গিলরা। স্পন্সর পেতে ইতোমধ্যে দরপত্র আহ্বান করেছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। যেখানে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ও এশিয়া কাপ কিংবা বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টের জন্যও স্পন্সরশিপের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে বিসিসিআই। আগের তুলনায় বেশি দাম দিয়ে ভারতের জার্সির স্পন্সরশিপ কিনতে হবে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

promotional_ad

ভারতে অনলাইন মানি গেমিং সেবা নিষিদ্ধ হওয়ায় ভারতের প্রধান স্পন্সর থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হয় ড্রিম ইলেভেন। ২ সেপ্টেম্বর নতুন স্পন্সরের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে বিসিসিআই। নতুন দরপত্রে বেশ কিছু বিষয় উল্লেখ করে দিয়েছে তারা। যেখানে মদ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান, বাজি বা জুয়ার সাইট, ক্রিপ্টোকারেন্সি (ভার্চুয়াল মুদ্রা), অনলাইন মানি গেমিং, তামাকজাত পণ্যর কোনো প্রতিষ্ঠান স্পন্সরশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে না।


আরো পড়ুন

নারী বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু, ১০০ রুপিতে দেখা যাবে ম্যাচ

৬ ঘন্টা আগে
নারী বিশ্বকাপের টিকিট

জনসমাজের নৈতিকতাকে আঘাত করতে পারে এমন প্রতিষ্ঠানেরও সুযোগ থাকছে না। আগামী তিন বছরের জন্য স্পন্সরশিপ খুঁজছে বিসিসিআই। ক্রিকবাজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দ্বিপাক্ষিক সিরিজের প্রতিটি ম্যাচের জন্য স্পন্সরশিপ নেয়া প্রতিষ্ঠানকে ৩ কোটি ৫০ লাখ রুপি গুনতে হবে। আইসিসি কিংবা এসিসির টুর্নামেন্টের প্রতি ম্যাচের জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ রুপি চাওয়া হয়েছে। যা আগের চুক্তির চেয়ে বেশি।


promotional_ad

দ্বিপাক্ষিক সিরিজের জন্য ড্রিম ইলেভেন বিসিসিআইকে ৩ কোটি ১৭ লাখ রুপি দিতো। আইসিসি কিংবা এসিসির টুর্নামেন্টের ক্ষেত্রে সেটা ১ কোটি ১২ লাখ ‍রুপি। অর্থাৎ আগের তুলনায় বেশ খানিকটা বেড়েছে। এমন অবস্থায় আগামী তিন বছরে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপসহ প্রায় ১৩০টি ম্যাচ খেলতে পারে ভারত। এমনটা হলে জার্সির স্পন্সর থেকে ৪০০ কোটি রুপির বেশি আয় করতে পারে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড।


আরো পড়ুন

বাড়ছে আইপিএলের টিকিটের দাম, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

৪ সেপ্টেম্বর ২৫
আইপিএল টিকিট

যদিও ধারণা করা হচ্ছে, ৪০০ কোটি রুপির চেয়েও বেশি অর্থ পাবে তারা। এদিকে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ও আইসিসি কিংবা এসিসির টুর্নামেন্টের স্পন্সরশিপের সঙ্গে বড় ফারাক থাকার বড় কারণ হচ্ছে ব্র্যান্ডের প্রমোশনের পার্থক্য। দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ক্রিকেটারদের বুক বরাবর প্রধান স্পন্সরের নাম লেখা থাকে। যার ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের বেশি প্রমোশন হয়। আইসিসি ও এসিসির টুর্নামেন্টের ক্ষেত্রে অবশ্য এটা ভিন্ন।


বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে ক্রিকেটারদের বুক বরাবর দেশের নাম লেখা থাকে। ওই সময় জার্সির প্রধান স্পন্সরের নাম বাহুতে লেখা থাকে। যার ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডি কম হয়। যে কারণে দ্বিপাক্ষিক সিরিজের স্পন্সরের জন্য বেশি অর্থ প্রদান করতে হয়। ভারতের জার্সির প্রধান স্পন্সর হওয়ার জন্য দরপত্র জমা দেয়ার শেষ সময় ১৬ সেপ্টেম্বর। পরবর্তীতে আবেদন করা প্রতিষ্ঠান থেকে একটি প্রতিষ্ঠানকে বেছে নেবে বিসিসিআই।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball