এশিয়া কাপের ভাগ্য নির্ধারণ কাল, রাতেই আসছে আফগানিস্তান

ছবি: ফাইল ছবি

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সাম্প্রতিক সময়ের রাজনৈতিক টানাপোড়নের কারণে কদিন আগেই স্থগিত হয়েছে দুই দেশের সাদা বলের ক্রিকেটের সিরিজ। একই কারণে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এসিসি সভায় যোগ দিতে চান না বিসিসিআইয়ের কর্মকর্তারা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো গত কয়েকদিন ধরেই এমন খবর প্রকাশ করে আসছে। একমাত্র ভেন্যু পরিবর্তন হলেই এসিসি সভায় যোগ দিতে রাজি ছিল বিসিসিআই।
এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ হবে কিনা জানালেন নাকভি
১২ ঘন্টা আগে
যদিও ঢাকায় এজিএম করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন এসিসি ও পিসিবির চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি। ভারতকে অনুরোধ করার পরও ঢাকায় আনার ব্যাপারে রাজি করাতে পারেননি তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত অনলাইনে সভায় যোগ দিতে রাজি হয়েছেন তারা। এদিকে ভারতের মতো বাংলাদেশে আসবে নিজেদের অপারগতার কথা জানায় শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। তবে সভার আগের বিষয়টি সুরাহা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এ প্রসঙ্গে আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘কালকের এজিএমমে এসিসির সবাই যোগ দিচ্ছে। যারা আসতে পারছে না তারা অনলাইনে যোগ দেবে। বেশিরভাগই এখানে ইতোমধ্যে চলে এসেছে। তিনটা পূর্ণ সদস্যের দেশের মধ্যে আফগানিস্তান আজকে রাতে আসবে এবং পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ইতোমধ্যে এখানে আছে। ভারত বলেছে অনলাইনে জয়েন করবে, শ্রীলঙ্কাও জয়েন করবে। সুতরাং সবাই সভাতে যোগ দিচ্ছে।’
এশিয়া কাপ নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে ভারতকে এসিসির চিঠি
৩ জুলাই ২৫
সূচি অনুযায়ী, আগামী সেপ্টেম্বরে মাঠে গড়াতে পারে এশিয়া কাপের আগামী আসর। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে পারে টুর্নামেন্টটি। যদিও এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি এসিসি। ভারত স্বাগতিক হলেও ধারণা করা হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে হতে পারে ৬ দলের টুর্নামেন্টটি। ঢাকায় হতে যাওয়া এসিসি সভা শেষেই আসতে পারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
বিসিবি সভাপতি বুলবুল নিশ্চিত করেছেন, এজিএমের অন্যতম এজেন্ডা হিসেবে থাকছে এশিয়া কাপ। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ এটা (এশিয়া কাপ) নিয়ে কালকে আমাদের সভা রয়েছে, আমাদের এজিএম আছে। ওইখানে অনত্যম একটা এজেন্ডা হচ্ছে এটা, সেটা নিয়ে কালকে আলোচনা হবে।’