বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের ‘ডেথ বোলিং’ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন কাইফ

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
আগারকারদের ‘চাপে’ অবসরে যেতে বাধ্য হন কোহলি, ধারণা কাইফের
১৫ মে ২৫
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশকে রীতিমতো হারতে বসা ম্যাচ জিতিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। আর এই ম্যাচে ডেথ বোলিংয়ে পরিপক্বতার পরিচয় দিতে পারেননি ভারতের বোলাররা। তাদের পারফরম্যান্সে খুবই হতাশ দলটির সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ কাইফ।
মিরপুরে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভারতকে রীতিমতো চমকে দেয় বাংলাদেশ। সামনের থেকে দলকে পথ দেখাতে থাকেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। বল হাতে একাই পাঁচ উইকেট নেন তিনি।

এবাদত নেন চার উইকেট। বাকি উইকেটটি নেন মিরাজ। ভারত থামে মাত্র ৪১.২ ওভারে। স্কোরবোর্ডে রান তোলে ১৮৬। এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে অবশ্য শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ।
শান্তদের জয়ের পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছে বৃষ্টি
১৬ ঘন্টা আগে
১৩৬ রানের মধ্যেই ৯ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে মিরাজের ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংসে এক উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পায় বাংলাদেশ। মুস্তাফিজ অপরাজিত থাকেন ১০ রানে। ম্যাচটিতে ডেথ বোলিংয়ে একেবারেই ব্যর্থ ছিলেন শার্দুল ঠাকুর, কুলদ্বীপ সেনরা।
কাইফ বলেন, 'এটা ভারতের ম্যাচ ছিল। তারা ৯ উইকেট নিয়ে নেয়। বোলিং ভালো ছিল শুরুতে। ব্যাটাররা খারাপ করলেও বোলাররা সেটা পুষিয়ে দেয়। ৪০ ওভার পর্যন্ত বোলিং ভালো ছিল। কিন্তু শেষ ১০ ওভারে আমাদের ডেথ বোলার আসরে কে? এটা কী দীপক চাহার নাকি কুলদিপ সেন?
'আমি খুবই হতাশ কেননা আমরা চাপ বাড়িয়ে ফেলেছি। আপনি নেতৃত্ব বা বোলিং পরিবর্তন নিয়ে কথা বলতে পারেন। ৪০ ওভার পর মেহেদী হাসান মিরাজ বাংলাদেশের ব্যাটারদের দেখিয়ে দেয় কীভাবে খেলতে হয়। আমার মনে হয় তরুণ বোলাররা শেষ ১০ ওভারে কিছুই করতে পারেনি।'
বাংলাদেশ-ভারতের পরবর্তী ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হবে ৭ ডিসেম্বর। ভেন্যু মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম। তারপর শেষ ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হবে ১০ ডিসেম্বর। ভেন্যু চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম।