আফগানিস্তানের এশিয়া কাপের স্কোয়াডে গাজানফার
ছবি: মোহাম্মদ গাজানফার, ফাইল ফটো
২০২৪ সালের ডিসেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২-১ সিরিজ জয়ের পর থেকে আফগানিস্তান আর কোনো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেনি। গত ১২ মাসে তাদের মোট টি-টোয়েন্টি ম্যাচ সংখ্যা মাত্র তিনটি। এশিয়া কাপের আগে প্রস্তুতি হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাকিস্তান ও আমিরাতের সঙ্গে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে আফগানিস্তান, যা শুরু হবে ২৯ আগস্ট।
গাজানফারের বদলি হিসেবে মুজিবকে দলে নিলো মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স
১৬ ফেব্রুয়ারি ২৫
জিম্বাবুয়ে সফরের দলে থাকা হজরতউল্লাহ জাজাই ও জুবায়েদ আকবরিকে বাদ দেয়া হয়েছে। বাঁহাতি স্পিনার নাঙ্গেয়ালিয়া খারোতেকে সরিয়ে রাখা হয়েছে রিজার্ভে। দলে জায়গা করে নিয়েছেন ওপেনার ইব্রাহিম জাদরান, অলরাউন্ডার শরাফউদ্দিন আশরাফ এবং রহস্য স্পিনার গাজানফার, যিনি এখনো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে খেলেননি।
মাত্র ১৯ বছর বয়সেই গাজানফার ১১টি ওয়ানডে খেলে ফেলেছেন, এর মধ্যে দুটি পাঁচ উইকেট শিকারও আছে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৬ রানে ৬ উইকেট তার সেরা পারফরম্যান্স। আইপিএল, সিপিএল, আইএলটি২০ এবং বিপিএল-এ খেলা এই স্পিনার এই প্রথম জাতীয় টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে এলেন।
আফগানিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজের স্কোয়াডে চমক
১৪ ঘন্টা আগে
স্পিন আক্রমণের বাকি অংশটিও অভিজ্ঞতায় ভরা। নূর আহমদ ছিলেন গত আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের অন্যতম ভরসা। মুজিব শেষবার খেলছেন বার্বাডোজ রয়্যালসে। নবী খেলেছেন সর্বশেষ শপাগিজা ক্রিকেট লিগে, যেখানে তার দল মিস আইনাক নাইটস ফাইনালে হেরেছে আমো শার্কসের কাছে।
পেস বোলিং বিভাগে আছেন ফজলহক ফারুকি, নাভিন উল হক, গুলবাদিন নাইব এবং অলরাউন্ডার আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ব্যাটিং লাইনআপে আছেন ইব্রাহিম জাদরান, গুরবাজ, সেদিকুল্লাহ আতাল, দারউইশ রাসুলি এবং অলরাউন্ডার করিম জানাত। আফগানিস্তান গ্রুপ ‘বি’-তে খেলবে বাংলাদেশ, হংকং ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। তাদের প্রথম ম্যাচ ৯ সেপ্টেম্বর, হংকংয়ের বিপক্ষে আবুধাবিতে।
এশিয়া কাপের আফগানিস্তান স্কোয়াড: রশিদ খান (অধিনায়ক), রহমানুল্লাহ গুরবাজ (উইকেটকিপার), ইব্রাহিম জাদরান, দারউইশ রাসুলি, সেদিকুল্লাহ আতাল, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, করিম জানাত, মোহাম্মদ নবী, গুলবাদিন নাইব, শরাফউদ্দিন আশরাফ, মোহাম্মদ ইশাক, মুজিব উর রহমান, মোহাম্মদ গাজানফার, নূর আহমদ, ফারিদ আহমদ, নাভিন উল হক এবং ফজলহক ফারুকি।
রিজার্ভ: ওয়াফিউল্লাহ তারাখিল, নাঙ্গেয়ালিয়া খারোতে, আব্দুল্লাহ আহমাদজাই।
