আরো আগেই খেলা শেষ করতে না পারায় হতাশ শ্রেয়াস

ছবি: ৫৬ রানের ইনিংস খেলার পথে শ্রেয়াস আইয়ার , ফাইল ফটো

ভারতের বিপক্ষে হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে স্কোরবোর্ডে ২৪১ রান তুলেই অলআউট হয় পাকিস্তান। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ৩১ রানে রোহিত শর্মার উইকেট হারায় ভারত। এরপর শুভমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন বিরাট কোহলি।
ইংল্যান্ড সফরে আইয়ারকে না দেখে হতাশ সৌরভ
১১ জুন ২৫
তারপর শ্রেয়াসের সঙ্গে কোহলি জুটি গড়েন ১১৪ রানের। গিল ৪৬ এবং শ্রেয়াস ৫৬ রান করেন। কোহলি খেলেন ১১১ বলে অপরাজিত ১০০ রানের অনবদ্য এক ইনিংস। তবুও জয়ের জন্য ৪২.৩ ওভার পর্যন্ত অপেক্ষা করাতে কিছুটা হতাশ শ্রেয়াস।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, 'আমি মনে করি, একটু আগেই জিততে পারতাম। (তাহলে) এটি আরও নির্ভরযোগ্য জয় হতো। যদি আমরা আরও আক্রমণাত্মক খেলতে পারতাম, তাহলে আরও আগেই জয় পেতে পারতাম।’

কোহলির সঙ্গে জুটি গড়ার সময় পাকিস্তানের স্পিনারদের বেশ দারুণভাবে সামলান শ্রেয়াস। বিশেষ করে মোহাম্মদ আবরারের বলে দারুণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে খেলতে দেখা যায় তাকে। পাকিস্তানের এই স্পিনারের প্রশংসাও করেন শ্রেয়াস।
বিমান দুর্ঘটনার কারণে পিছিয়েছে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফির উন্মোচন
২৯ মিনিট আগে
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি আবরার দুর্দান্ত বোলিং করেছে। ওই সময় তার স্পেল সামলানো এবং একসঙ্গে রান নেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এটা করতে কিছুটা সময় লেগেছিল, তবে একবার চোখ সেট হয়ে যাওয়ার পর আমি ভেবেছিলাম সুইপ এবং রিভার্স সুইপ ভালো বিকল্প হবে। যাতে তাদের চাপে ফেলা যায়। আমি মনে করি, সেটা আমার জন্য ভালো কাজ করেছে।’
‘আবরারের বলে নিয়ন্ত্রণ নেওয়া সহজ ছিল না। ওই পরিস্থিতিতে যতটা সম্ভব সিঙ্গেল নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং দলকে শেষ পর্যন্ত টেনে নিয়ে যাওয়া দরকার ছিল। একবার আমরা ৩০-৪০ রানে পৌঁছে গেলে সেখান থেকে গতি বাড়ানো সহজ হয়ে যায়।’