কোহলির শিরোপা জয়ে যৌবন পূর্ণ করল আইপিএল

ছবি: ফাইনালে দলের সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন বিরাট কোহলি, আইপিএল

টস হেরে আগে ব্যাটিং করতে নেমে পাঞ্জাবকে ১৯১ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় বেঙ্গালুরু। শুরু থেকে মোটামুটি ঝড়ো গতিতেই ব্যাটিং করে বেঙ্গালুরু। আবার নিয়মিত বিরতিতে উইকেটও হারাতে থাকে দলটি।
কোহলিকে বেঙ্গালুরুর নেতৃত্ব থেকে সরাতে চেয়েছিলেন কারস্টেন
২৯ জুলাই ২৫
ফিল সল্ট আউট হন ৯ বলে ১৬ রান করে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই। কাইল জেমিসনের সঙ্গে বৃত্তের সামান্য বাইরে শ্রেয়াস আইয়ারকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি। এরপর ১৮ বলে ২৪ রান করে ফিরে যান মায়াঙ্ক আগারওয়াল। যুবেন্দ্র চাহালের বলে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ দেন তিনি।
দল একশ রানে পৌঁছানোর আগে ফিরে যান রজত পাতিদারও। ১৬ বলে ২৬ রান করে জেমিসনের বলে এলবিডব্লিউ হন তিনি। দল যখন ১৩১ রানে তখন ফিরে যান বিরাট কোহলি। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন কোহলি। তিনটি চারে এই রান করতে ৩৫ বল খেলেন তিনি।

নিজেদের মাঠে ‘নিষিদ্ধ’ হতে পারে কোহলির বেঙ্গালুরু
২৬ জুলাই ২৫
এরপর ১৫ বলে ২৫ রান করা লিয়াম লিভিংস্টোনকেও এলবিডব্লিউ করেন জেমিসন। শেষদিকে জিতেশ শর্মা ১০ বলে ২৪ রান এবং রোমারিও শেফার্ড ৯ বলে ১৭ রান করলে দুইশর কাছাকাছি পৌঁছায় দলটি। বেঙ্গালুরুর হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন আর্শদিপ সিং ও কাইল জেমিসন। আর্শদিপ শেষ ওভারেই নেন তিনটি উইকেট।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৪৩ রানের ওপেনিং জুটি পেলেও একশ রানের আগে মোট চার উইকেট হারায় পাঞ্জাব কিংস। প্রিয়ানশ আরিয়া ১৯ বলে ২৪, প্রভসিমরান সিং ২২ বলে ২৬, আইয়ার দুই বলে এক, জস ইংলিশ ২৩ বলে ৩৯ রানে ফিরে যান।
বেঙ্গালুরুর হয়ে মাঝের ওভারগুলোতে চার ওভার বোলিং করে প্রভসিমরান ও ইংলিশের উইকেট নিয়ে দলটিকে ম্যাচে ফেরান ক্রুনাল পান্ডিয়া। ভুবনেশ্বর কুমার ৩৮ রান খরচা করে ফেরান ১৮ বলে ১৫ রান করা নেহাল ওয়াধেরা এবং দুই বলে ছয় রান করা মার্কাস স্টইনিসকে।
তিন ওভারে মাত্র ১৮ রান খরচা করে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের উইকেট নেন ইয়াশ দয়াল। শেষদিকে শশাঙ্ক সিং ৩০ বলে তিনটি চার ও ছয়টি ছক্কায় অপরাজিত ৬১ রান করেন। সাত উইকেটে ১৮৪ রানে থামে পাঞ্জাব। ছয় রানের জন্য শিরোপাবঞ্চিত হয় দলটি।