রাজস্থানকে উড়িয়ে টানা ছয় জয়ে শীর্ষে মুম্বাই

ছবি: আইপিএলে টানা ছয় ম্যাচ জিতল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, ফাইল ফটো

আইপিএলে এটি হার্দিকের দলের টানা ছয় নম্বর জয়। ১১ ম্যাচে সাতটি জয় নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে উঠে গেল মুম্বাই। অপরদিকে ১১ ম্যাচে এটি রাজস্থানের আট নম্বর হার। পয়েন্ট তালিকায় আট নম্বরে রইল দলটি।
‘ট্রফি না জিতলে এক মৌসুমে ৬০০—৭০০ রান করার দাম নেই’
১০ ঘন্টা আগে
২১৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লে'র মধ্যে পাঁচ উইকেট হারায় রাজস্থান। প্রথম ওভারে দীপক চাহারের বলে মিড অনে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন বৈভব সূর্যবংশি। আগের দিনের ৩৫ বলের সেঞ্চুরিয়ান এ দিন ফিরেন শূন্য রানে। দ্বিতীয় ওভারে ছয় বলে ১৩ রান করা ইয়াশভি জায়সাওয়ালকে বোল্ড করেন বোল্ট।
কিউই এই পেসারের পরের ওভারে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান ১১ বলে ৯ রান করা নিতিশ রানা। পঞ্চম ওভারে টানা দুই বলে রায়ান পরাগ ও শিমরন হেটমায়ারকে ফেরান বুমরাহ। তার বাউন্সারে মিড উইকেটে ক্যাচ দেন আট বলে ১৬ রান করা পরাগ। তার পরের বলে পুল খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে ক্যাচ দেন হেটমায়ার।

১১ ছক্কায় ৩৫ বলে সেঞ্চুরি, সূর্যবংশীর বিশ্ব রেকর্ডে রাজস্থানের জয়
২৯ এপ্রিল ২৫
৪৭ রানে পাঁচ উইকেট হারানো দলটি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। শেষদিকে শুভম দুবের ৯ বলে ১৫ এবং জফরা আর্চারের ২৭ বলে ৩০ রানের ইনিংসে কেবল পরাজয়ের ব্যবধানই কমাতে পেরেছে রাজস্থান। ১৬.১ ওভারে ১১৭ রানে থামে দলটি।
এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে দুই উইকেটে ২১৭ রান তোলে মুম্বাই। ওপেনিং জুটিতে দলটি তোলে ৭১ বলে ১১৬ রান। ৩৮ বলে সাতটি চার ও তিনটি ছক্কায় ৬১ রান করে মাহিশ থিকশানার বলে বোল্ড হন রিকেলটন।
দলীয় ১২৩ রানে ফিরে যান রোহিতও। দারুণ ছন্দে থাকা রোহিত ৩৬ বলে নয়টি চারে ৫৩ রান করে ফিরে যান। পরাগের বলে লং অফে ক্যাচ তোলেন তিনি। এরপর অবিচ্ছিন্ন ৯৪ রানের জুটিতে ইনিংস শেষ করেন সূর্যকুমার ও হার্দিক।
সূর্যকুমারের ইনিংসে চারটি চার ও তিনটি ছক্কা এবং হার্দিকের ইনিংসে ছয়টি চার ও একটি ছক্কার মার ছিল। দুজনই খেলেন ২৩টি করে বল।