জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে দুইয়ে দুই বাংলাদেশের যুবাদের

ছবি: হাফ সেঞ্চুরির পথে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, জিম্বাবুয়ে

বাংলাদেশের দেয়া মাঝারি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত ছিল জিম্বাবুয়ের। তারা ১ উইকেটে তুলেছিল ৯৮ রানে। এরপর বাংলাদেশের বোলারদের তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকরা। ওপেনার নাথানিয়েল লাবাঙ্গারা এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলেছেন ৭২ বলে ৫৩ রানের ইনিংস।
আবরারের সেঞ্চুরির পর বোলারদের দাপটে যুবাদের বড় জয়
৩ মে ২৫
দলটির বাকি কোনো ব্যাটসম্যান ত্রিশের বেশি করতে পারেননি। দলটির হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ রানের ইনিংস খেলেছেন ব্র্যাডোন সিনজিরা। এ ছাড়া কিয়ান ব্লিনাউটকরেন ২৩ রান। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সামিউন বশির একাই ১৪ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। আর আল ফাহাদ ও অধিনায়ক তামিম নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।

এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে জাওয়াদ আবরার ও মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ফিফটিতে লড়াইয়ের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও রিফাত বেগ। তাদের ৭০ রানের জুটিই বাংলাদেশের বড় সংগ্রহের পথ সুগম করে দিয়েছিল।
দ্বিতীয় উইকেটে অধিনায়ক তামিমকে নিয়ে আরও ৭৭ রান যোগ করেন জাওয়াদ। ৮৩ বলে ৮২ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। ১২টি চার ও একটি ছক্কায় সাজানো ইনিংস খেলে আউট হয়েছেন জাওয়াদ। ৩৪ রানের বেশি করতে পারেননি তামিম। শেষদিকে নেমে ৬৪ বলে ৫৬ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন আব্দুল্লাহ।
৩৪ বলে ২৪ রানের ইনিংস খেলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৫০ এর উপরে নিয়ে যান দেবাশীষ সরকার। মাঝে অবশ্য বাংলাদেশের ইনিংসে ধস না নামলে সংগ্রহ আরও বড় হতে পারত। ১৭৫ থেকে ১৮০ রানের মধ্যে বাংলাদেশ হারিয়েছে ৪ উইকেট। বাংলাদেশের ইনিংসে ধস নামিয়েছেন টেটেন্ডা চিমুগোরো, সিমবারাশি মুজেঙ্গেরেরে ও সেনজেরে নেন দুটি করে উইকেট।