রাজস্ব-বন্টন মডেল অনুমোদন করল আইসিসি, সর্বোচ্চ লভ্যাংশ বিসিসিআইয়ের

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ভারতের ‘কথায়’ বাংলাদেশে আসছে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তানও
১৫ ঘন্টা আগে
২০২৪ সাল থেকে ২০২৭ মৌসুম পর্যন্ত প্রতি বছর ৬০ কোটি মার্কিন ডলার আয় করবে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। প্রতি বছরই এর ৩৮.৫ শতাংশ অর্থাৎ ২৩ কোটি মার্কিন ডলার একাই পাবে বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)। ইতোপূর্বে ইএসপিএন ক্রিকইনফো প্রকাশিত আইসিসির রাজস্ব-বন্টন মডেলটি এতদিন গুঞ্জন হয়ে থাকলেও এবার তা বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে।
ডারবানে আইসিসির বোর্ড সভায় অনুমোদন দেয়া হয়েছে নতুন এই রাজস্ব-বন্টন মডেলটিকে। গত মে মাসে ২০২৪ থেকে ২০২৭ চক্রের জন্য এই কাঠামো তৈরি করেছিল আইসিসি। এবারই সেটা আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে।

প্রস্তাবিত এই নতুন কাঠামোতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় করবে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড। যদিও ভারতের চেয়ে ঢের পিছিয়ে তারা। ইংল্যান্ডের বোর্ড পাবে প্রতি বছর ৪ কোটি ১৩ লাখ ডলার। যা আইসিসির আয়ের ৬.৮৯ শতাংশ।
বিসিসিআইয়ের আয় ১০ হাজার কোটি, আইপিএল থেকেই ৫ হাজার কোটির বেশি
১৮ জুলাই ২৫
এরপরে থাকা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া পাবে মোট আয়ের ৬.২৫ শতাংশ, অর্থের অঙ্কে যা হচ্ছে ৩ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের একটু বেশি। বার্ষিক ৩ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের বেশি পাবে পিসিবি। এ কারণেই এই রাজস্ব-বন্টন মডেলটির খসড়া প্রকাশ হওয়ার পর অসন্তোষ জানিয়েছিল তারা।
এ ছাড়া পূর্ণ সদস্য বাকি আট দেশের সবারই আয় হবে ৫ শতাংশের নিচে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড সেখানে পাবে ২ কোটি ৬৭ লাখ ডলারের একটু বেশি, যা মোট আয়ের যা ৪.৪৬ শতাংশ।
পূর্ণ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম এক কোটি ৬৮ লাখ ডলার আয় করবে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। সবমিলিয়ে আইসিসির পূর্ণ সদস্য ১২ দেশ সম্মিলিতভাবে পাবে মোট আয়ের ৮৮.৮১ শতাংশ। আর বাকিটা ভাগ করে দেওয়া হবে ৯৪টি সহযোগী দেশের মধ্যে।