জিম্বাবুয়েকে ৫৪ রানে অল আউট করে আফগানদের রেকর্ড গড়া জয়

ছবি: তাদিওয়ানাশে মারিমানির ড্রাইভ খেলার মুহূর্ত, গেটি ইমেজ

সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ব্যটিং বিপর্যয়ে জিম্বাবুয়ের ইনিংস গুঁড়িয়ে গেছে মাত্র ৫৪ রানে। জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং অর্ডারে সবচেয়ে বড় ধস নামিয়েছেন আফগানিস্তানের দুই বোলার মোহাম্মদ গাজানফার ও নাভিদ জাদরান। দুজনই নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
ক্রিকেট থেকে সাময়িক বিরতিতে রশিদ-আজমতউল্লাহ
১২ জুন ২৫
আর দুটি উইকেট পেয়েছেন ফজলহক ফারুকি। বাকি একটি উইকেট নিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ ১৯ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন সিকান্দার রাজা। এর বাইরে দুই অঙ্কে যেতে পেরেছেন কেবল একজন ব্যাটার। ১৬ রান করে আউট হয়েছেন শন উইলিয়ামস।
জিম্বাবুয়ে দলীয় ১১ রানের মধ্যেই ৪ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে। সেখান থেকে তারা আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। রাজা ও উইলিয়ামস পঞ্চম উইকেটে ২১ রানের জুটি গড়েন। উইলিয়ামস ফেরার পর আবারও শুরু হয় জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা যাওয়া। তারা ১৭.৫ ওভারের মধ্যেই গুটিয়ে গেছে।

এর আগে এই ম্যাচে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তানকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার সেদিকউল্লাহ ও আব্দুল মালিক। দুজনে মিলে গড়েন ১৯১ রানের জুটি। মূলত এই জুটিতেই আফগানিস্তানের বড় সংগ্রহের স্বপ্ন দেখে। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে ১০১ বলে ৮৪ রানের ইনিংস খেলেন মালিক।
কোচের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ আনলেন রাজা
৯ জুন ২৫
এরপর দ্রুত আরও বেশ কয়েকটি উইকেট হারায় আফগানরা। ওমরজাই ৫ ও ১ রান করে ফিরে যান রহমত শাহ। সেদিকউল্লাহ আউট হয়ে যান ১২৮ বলে ১০৪ রানের ইনিংস খেলে। ৪টি ছক্কা ও ৮টি চারে নিজের এই ইনিংস সাজিয়েছেন আফগানিস্তানের এই ওপেনার।
শেষদিকে অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহীদি ও মোহাম্মদ নবি মিলে আফগানিস্তানের সংগ্রহ তিনশত কাছাকাছি নিয়ে যান। শহীদি অপরাজিত থাকেন ২৯ রান করে। নবি শেষ দিকে ১৯ রান নিয়ে ফিরেছেন। ৫ রান এসেছেন ইকরাম আলীখিলের ব্যাট থেকে।