এবার জানা গেছে তারা ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর স্যালারি ক্যাপ ২০ শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি দল ২.৫ মিলিয়ন ডলার খরচ করতে পারত দলের স্যালারিতে। তবে তা কমিয়ে আনা হয়েছে ২ মিলিয়ন ডলারে। এর ফলে দলগুলো বেঁচে যাওয়া অর্থ অন্য কোনোভাবে খরচের সুযোগ পাচ্ছে।
আরেকটি বড় পরিবর্তন আসতে চলেছে আইএল টি-টোয়েন্টিতে। তারা ড্রাফট প্রক্রিয়া থেকেও সরে আসতে চলেছে। ইএসপিএন ক্রিকইনফোর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে তারা আইপিএলের মতো নিলাম আয়োজন করতে চলেছে। এমনটা হলে আগামী সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হতে পারে আইএল টি-টোয়েন্টির নিলাম। দলগুলো এখন তাদের ধরে রাখা খেলোয়াড়দের তালিকা প্রস্তুত করছে।
দলগুলো আগে থেকেই অতিরিক্ত 'ওয়াইল্ডকার্ড' সাইনিংয়ের জন্য আড়াই লাখ ডলার খরচ করার সুযোগ পেয়ে আসছে। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের ব্রডকাস্টার হিসেবে রয়েছে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান জি টিভি। তাদের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদী চুক্তি হয়েছে টুর্নামেন্টটির। তাদের জনপ্রিয়তা বাড়াতে তাদের বড় ভূমিকা থাকবে।
এদিকে আইএল টি-টোয়েন্টির বড় সমালোচনা হয় একাদশে মাত্র দুজন আরব আমিরাতের ক্রিকেটার খেলানোর নিয়মের কারণে। ভবিষ্যতে এই নিয়মে কোনো পরিবর্তন আসবে কিনা তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। আইএল টি-টোয়েন্টির বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দুবাই ক্যাপিটালস।
আর বাকি দুই আসরের চ্যাম্পিয়ন যথাক্রমে গালফ জায়ান্ট ও এমআই এমিরেটস। টুর্নামেন্ট আয়োজনের সময় সূচির কারণে বড় বড় ক্রিকেটারদের পেতে সংগ্রাম করতে হয় আইএল টি-টোয়েন্টিতে। এবার অবশ্য সূচি এগিয়ে আনার কারণে সেভাবে সমস্যায় পড়তে হবে না তাদের।