আবারো ১০ উইকেটে জিতল রূপগঞ্জ

ছবি: রানের জন্য ছুটছেন রূপগঞ্জের দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম (বামে) এবং সাইফ হাসান (ডানে), ক্রিকফ্রেঞ্জি

শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এ দিন দলটির লক্ষ্য ছিল মাত্র ৭০ রানের। মাত্র ৯.৩ ওভারে দলটি থামে ৭৫ রানে। চারটি চার ও একটি ছক্কায় ২০ বলে ৩৫ রানে অপরাজিত ছিলেন তানজিদ হাসান তামিম।
মারুফের সেঞ্চুরি ও সাইফের হাফ সেঞ্চুরিতে জয়ে আসর শেষ রূপগঞ্জের
২৯ এপ্রিল ২৫
৩৭ বলে সমান সংখ্যক চার ও দুটি ছক্কায় ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন আরেক ওপেনার সাইফ হাসান। শাইনপুকুরের হয়ে চার বোলার হাত ঘোরালেও স্বল্প লক্ষ্যের সামনে রুপগঞ্জের ওপেনারদের কোনো চ্যালেঞ্জই ছুঁড়ে দিতে পারেননি তারা।
এর আগে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের সামনে ২৫.৫ ওভারে মাত্র ৬৯ রানে অলআউট হয় শাইনপুকুর। শাইনপুকুরের ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিলে তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন রাজা এবং তানভির। মেহেদীর শিকার দুই উইকেট।

শাইনপুকুরের ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৮ রান আসে ওপেনার মইনুল ইসলাম তন্ময়ের ব্যাটে। ইনিংসের নবম ওভারে তাকে ফেরান মেহেদী। তার লেংথ বলে মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তন্ময়। তারপর তিনে নামা অনিক সরকারকেও ফেরান মেহেদী।
দুটো ছেলেকে নিয়ে মিডিয়ার সামনে অভিনয় করানোর কোনো অধিকার নেই কারো: তামিম
২৫ এপ্রিল ২৫
তার লেংথ ডেলিভারিতে ডিপ মিড উইকেটে তানজিদকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন দুই রান করা অনিক। শাইনপুকুরের হয়ে ১৪ রান করে আরেক ওপেনার নিয়ন জামান। তানভিরের বলে নিয়নের ক্যাচটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে নেন মেহেদী নিজেই।
ঠিক একই জায়গায় ক্যাচ দিয়ে দুই বল পরই বিদায় নেন রাফসান রহমান। তারপর পাঁচ রান করা রহিম আহমেদকে বোল্ড করেন তানভির। ফলে ৪০ রানে পাঁচ উইকেট হারায় দলটি। তারপর ১০ রান করে আসে ফারজান আহমেদ এবং আল ফাহাদের ব্যাটে।
এর বাইরে কেউই দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পারেননি। শাইনপুকুরের লেজের সারির বোলারদের উইকেট নেন রাজা।