বাংলাদেশকে আবারও কঠিন সময় দিয়ে সিরিজ জিততে চায় আরব আমিরাত

ছবি: সংযুক্ত আরব আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড

শারজাহ ত্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে তানজিদ হাসান তামিমের ৩৩ বলে ৫৯, লিটন দাসের ৩২ বলে ৪০, তাওহীদ হৃদয়ের ২৪ বলে ৪৫ রানের ইনিংসে দুইশ পার করা পুঁজি পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে ২০৫ রানের পুঁজি পেলেও বোলিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি সফরকারীদের। ওয়াসিমের ব্যাটে জয়ের পথেই হাঁটতে থাকে সংযুক্ত আরব আমিরাত। উদ্বোধনী জুটিতে ১০৭ রান তোলেন ওয়াসিম ও মুহাম্মদ জুহাইব। যদিও বাংলাদেশের হাতেই ছিল ম্যাচ।
২০২৫ থেকে ২০২৮ পর্যন্ত ৩৮ ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ ‘এ’
২ ঘন্টা আগে
শেষ দুই ওভারে ২৯ রান প্রয়োজন ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের। এমন সময় বোলিংয়ে এসে ১৭ রান দেন শরিফুল ইসলাম। অথচ বাঁহাতি এই পেসার নিজের প্রথম তিন ওভারে দিয়েছিলেন মাত্র ১৭ রান। শেষ ওভারে যখন ১২ রান দরকার তখন তানজিম হাসান সাকিবের হাতে বল তুলে দেন অধিনায়ক। এক বল বাকি থাকতেই ১২ রানের সমীকরণ মিলিয়ে জয় তুলে নেয় সংযুক্ত আরব আমিরাত। যেকোন সংস্করণে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় তারা।
সিরিজের শেষ ম্যাচেও বাংলাদেশকে কঠিন সময় দিয়ে সিরিজ জিততে চান আসিফ খান। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ক্রিকেটার ম্যাচ শেষে বলেন, ‘এখানে শিশির বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। ইনশাআল্লাহ, বাংলাদেশ টেস্ট খেলুড়ে দেশ—

আমরা চেষ্টা করবো তাদের আবারও কঠিন সময় দেয়া এবং সিরিজ জিতে নেয়ার জন্য।’
হারের দায় শিশিরকে দিলেন লিটন
১২ ঘন্টা আগে
বাংলাদেশের আগেও টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি জয়ের অভিজ্ঞতা আছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের। ২০২৩ সালের আগষ্টে প্রথমবার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ জিতে তারা। পরবর্তীতে একই বছরের ডিসেম্বরে আফগানিস্তানকে হারায় ওয়াসিমরা। শারজাহতে নিয়মিত টি-টেন ও টি-টোয়েন্টি খেলার কারণে কাজটা সহজ হয়েছে বলে জানান আসিফ।
তিনি বলেন, ‘আমরা এর আগে দুইটা টেস্ট খেলুড়ে দেশ অফগানিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছি। টি টোয়েন্টিতে আমরা খুবই ভালো একটা দল। কারণ এই মাঠে আমরা নিয়মিত টি-টেন আর টি টোয়েন্টি খেলি। আর সেজন্য আমরা নিউজিল্যান্ডকে হারাতে পেরেছি।’
টেস্ট খেলুড়ে দেশকে হারিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে সুযোগের স্বপ্ন দেখছেন আসিফ। তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, বাংলাদেশ টেস্ট খেলুড়ে দেশ.. আমাদের তরুণদের জন্য এটা খুবই ভালো অভিজ্ঞতা—আমাদের জন্যও ভালো। কারণ, আপনি যখন এমন দলের বিপক্ষে পারফর্ম করবেন তখন আপনার ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে দল পাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। তাই আমার মনে হয় এটা খুবই প্ল্যাটফর্ম।’