অর্ধশতকে মোসাদ্দেক-ইয়াসির

ছবি: ছবিঃ এসিসি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ
বাংলাদেশঃ ২৮৭/৪ (৪৭.৩ ওভার)
(মোসাদ্দেক ৭১*, ইয়াসির ৫৬*); (খুশদিল ১/৯, মুসা ২/৩৯ )
মোসাদ্দেক-ইয়াসিরের ব্যক্তিগত অর্ধশতকঃ
দলের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন মোসাদ্দেক এবং ইয়াসির আলি। দুইজনই হাঁকিয়েছেন ব্যক্তিগত অর্ধশতক। ইয়াসিরের অর্ধশতকটি এসেছিল ৪৪ বলে। খুশদিল খানকে বিশাল এক ছয় মেরে অর্ধশতক রানে পৌঁছেছেন ইয়াসির। মোসাদ্দেক পঞ্চাশের বেশী বল খেলে অর্ধশতক রান সংগ্রহ করলেও মারকুটে মেজাজে খেলছেন তিনি।
বর্তমানে তাঁর রান ৬৪ বলে ৭১। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪৭.৩ ওভারে ২৮৭, চার উইকেট হারিয়ে।
দ্বিশতকে বাংলাদেশঃ
চার উইকেট হারিয়ে কিছুটা ব্যাকফুটে ছিল বাংলাদেশ। মোসাদ্দেক এবং ইয়াসিরের জুটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ইতিমধ্যে ৩৯ রানের জুটি গড়ে দলকে দুইশ রানের ঘরে দলকে নিয়ে গেছেন দুইজন।
বর্তমানে ১৬ রান নিয়ে উইকেটে রয়েছেন মোসাদ্দেক এবং ২৮ রান নিয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিং করছেন ইয়াসির।
পারলেন না আফিফঃ
৬ রান সংগ্রহ করতেই সাজঘরে ফিরে গেলেন অলরাউন্ডার আফিফ হোসেন। খুশদিলের বলে লেগ বিফর হয়ে ফিরেছেন তিনি। দারুণ শুরু পাওয়া বাংলাদেশকে চেপে ধরেছে পাকিস্তান।
বর্তমানে বাংলাদেশের সংগ্রহ চার ???ইকেট হারিয়ে ১৬১ রান। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে উইকেটে নেমেছেন ইয়াসির আলি ৬*, তাঁর সাথে উইকেটে আছেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মোসাদ্দেক (৭*)।
এক রানের আক্ষেপ শান্তরঃ

অর্ধশতক থেকে এক রান দূরে ছিলেন দারুণ খেলতে থাকা শান্ত। জাকিরের মতো মুসার বলে লেগ বিফর হয়ে আউট হয়েছেন তিনিও। ৫৪ বলে ৪৯ রান করেছেন তিনি, চারটি চারের মার ছিল তাঁর ইনিংসটিতে।
দলীয় ২৮.১ ওভারে আউট হয়েছেন তিনি, যখন বাংলাদেশের রান ১৫১। বর্তমানে উইকেটে রয়েছেন দুই নতুন ব্যাটসম্যান মোসাদ্দেক এবং আফিফ হোসেন।
অর্ধশতকের পর জাকিরের বিদায়ঃ
মুসা খানের বলে লেগ বিফর হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকির। ১০০ স্ট্রাইক রেটে ৬৯ বলে ৬৯ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। দলীয় ২৭ তম ওভারের শেষ বলে আউট হয়েছেন অর্ধশতক হাঁকানো এই ব্যাটসম্যান, তখন বাংলাদেশের স্কোর দুই উইকেটে ১৪৬। ৯৮ রানের জুটি গড়েছিলেন শান্ত-জাকির।
নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে উইকেটে নেমেছেন হংকংয়ের বিপক্ষে শতক হাঁকানো ব্যাটসম্যান মোসাদ্দেক হোসেন। আর ৪৬ রান নিয়ে অর্ধশতকের সামনে দাঁড়িয়ে শান্ত।
জাকিরের অর্ধশতকঃ
২২ তম ওভারের তৃতীয় বলে চার মেরে ব্যক্তিগত অর্ধশতক হাঁকিয়েছেন ওপেনার জাকির হাসান। ছয়টি চারে সাজান ছিল জাকিরের ইনিংসটি। তাঁরা সাথে অসাধারণ ব্যাটিং করে যাচ্ছেন শান্ত। ২৪ রানে অপরাজিত আছেন তিনি।
জাকিরের অর্ধশতকে বাংলাদেশের সংগ্রহ এক উইকেটে ১০৫ রান।
বাংলাদেশের শতকঃ
দারুণ ব্যাটিংয়ে দলীয় শতকের ঘরে পৌঁছে গেছে বাংলাদেশ। জাকির এবং শান্তর অর্ধশতক ছাড়ানো জুটিতে ২১.১ ওভারেই দলীয় শতক সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। এদিকে জাকির রয়েছেন অর্ধশতকের দ্বারপ্রান্তে। ৪৬ রান নিয়ে ব্যাটিং করছেন তিনি।
তাঁর সাথে ২৩ রান নিয়ে দারুণ ব্যাটিং করে যাচ্ছেন শান্ত। বর্তমানে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দলের সংগ্রহ এক উইকেট হারিয়ে ১০০ রান।
মিজানুরের বিদায়ঃ
১১ তম ওভারের শেষ বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন ওপেনার মিজানুর। ভালো খেলছিলেন তিনি। কিন্তু খুশদিল শাহর প্রথম ওভারের শেষ বলে এসে আশিক আলির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন তিনি। ২৫ রানে ফিরেছেন মিজানুর, যেখানে তিনটি চারের মার ছিল তাঁর।
নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে উইকেটে নেমেছেন নাজমুল হোসান শান্ত ০*। ১৮ রান নিয়ে উইকেটে রয়েছেন জাকির। ১১ ওভার বাংলাদেশে সংগ্রহ এক উইকেট হারিয়ে ৪৮।
৪ গড়ে রান নিচ্ছে বাংলাদেশঃ
প্রথম ১০ ওভার ভালোভাবেই শেষ করল বাংলাদেশ। ইনিংসের প্রথম ১০ ওভার খেলে এখন পর্যন্ত কোন উইকেট হারায়নি তাঁরা। দারুণ ব্যাটিং করে ৪.৪ গড়ে ১০ ওভারে ৪৪ রান সংগ্রহ করেছেন দুই ওপেনার মুজানুর এবং জাকির।
২৫ রান নিয়ে দারুণ ব্যাটিং করছেন মিজানুর। জাকির খেলছেন ১৫ রানে।
সতর্ক শুরু বাংলাদেশেরঃ
ব্যাটিং নিয়ে দারুণ শুরু করেছেন বাংলাদেশ দলের দুই ওপেনার মিজানুর রহমান এবং জাকির হাসান। দুইজনই পাকিস্তানি বোলারদের খুব দেখেশুনে খেলছেন। দুই ওপেনারের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে ৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ২৬ রান।
যেখানে মিজানুর রয়েছেন ১৭ রানে অপরাজিত এবং ৬ রান নিয়ে তাঁকে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন জাকির।
টসঃ
ইমার্জিং এশিয়া কাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুখোমুখি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ এবং পাকিস্তান অনুরধ-২৩ দল। পাকিস্তানের করাচীতে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে টস জিতেছে বাংলাদেশ। টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দলের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান।
বাংলাদেশ ইমার্জিং একাদশঃ
নুরুল হাসান সোহান (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), মিজানুর রহমান, জাকির হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, নাইম হাসান, ইয়াসির আলি, আফিফ হোসেন, শরিফুল ইসলাম, তানভির ইসলাম, শফিউল ইসলাম।
পাকিস্তান ইমার্জিং একাদশঃ
আলি ইমরান, জিশান মালিক, হুসাইন তালাত, মোহাম্মদ রিজওয়ান, খুশদিল শাহ, আশিক আলি, মুসা খান, সাদ আলি, সুলেমান শাফকাত, ঘুলাম মুদাসার, সাউদ সাকিল।