ব্যাকআপ ক্রিকেটার ইনজুরিতে পড়লে সুযোগ থাকবে মাহমুদউল্লাহর!

ছবি: ক্রিকফ্রেঞ্জি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সিরিজ জিততে ‘জানপ্রাণ দিয়ে’ লড়বে শ্রীলঙ্কা
৩ মিনিট আগে
এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়েছেন মাহমুদউল্লাহ। ফলে আসন্ন বিশ্বকাপে অভিজ্ঞ এই ব্যাটার যে থাকছেন না সেটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবে এরই মধ্যে আশার কথা শুনিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদ টিটু।
বিসিবির এই শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিশ্বকাপ দলের ব্যাকআপ ক্রিকেটার হিসেবে যারা থাকবেন তাদের মধ্যে থেকে কেউ ইনজুরিতে পড়লে ডাক পেতে পারেন মাহমুদউল্লাহরা। বিশ্বকাপের মূল দলের সঙ্গে ৩ জন স্ট্যান্ডবাই ক্রিকেটার রাখা হবে।

জানা গেছে এর বাইরে আরও ৮ জন ক্রিকেটারকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখবে বিসিবি। বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে তাদের নিয়মিত অনুশীলন চলবে। বিশ্বকাপের মাঝ পথে কোনো ক্রিকেটার ছিটকে গেলে ব্যাকআপ তৈরি রাখতেই এই পরিকল্পনা করছে বিসিবি।
মুশফিক-রিয়াদের জায়গায় খেলবেন লিটন-মিরাজ
১ জুলাই ২৫
এই বিষয়ে বিস্তারিত না জানালেও মাহমুদউল্লাহর ব্যাপারে টিটু বলেন, 'প্রত্যেকটা প্লেয়ারেরই একটা সময় জাতীয় দলের অন্তর্ভূক্ত হয়, একটা সময় বাদ পড়ে। সো এটা অবশ্যই একটা প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যায়। যদি বিশ্বকাপে টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করে যেই একটা ব্যাকআপ প্লেয়ার ইনজুরড কেউ হয় তার জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হওয়ার জন্য যদি কোনো প্লেয়ারকে মনে করে সেখানে রিয়াদকে রাখা দরকার তখন হয়তো রাখবে।'
মাহমুদউল্লাহকে প্রক্রিয়া মেনেই বাদ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিসিবির এই কর্মকর্তা। টিটু মনে করেন সব ক্রিকেটারেরই কোনো না কোনো সময় শেষ আছে। যদিও দেশের ক্রিকেটের জন্য মাহমুদউল্লাহর অবদানকে খাটো করে দেখছেন না তিনি।
বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, 'মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের কথা যদি বলি আমাদের বাংলাদেশের ক্রিকেটে যে অবদানটা কখনই অস্বীকার করার মতো না। এবং কখনও করাও হবে না। বাট একটা ব্যাপার যেটি বললাম যে, যেহেতু একসময় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ দলে এসেছিলেন একটা সময় নিয়ম অনুযায়ী দল থেকে বাদ পড়বেন। দুঃখজনক হলেও এটা সত্য। এটাই নিয়ম। পৃথিবীর নিয়ম এইভাবেই চলে। সেই নিয়মে তার বাদ পড়া।'