যে মাঠের দর্শক ধারণ ক্ষমতা হবে ৬৩ হাজার। যেখানে থাকবে সুইমিং পুলও। সেখানেই পরবর্তী ঠিকানা হবে ক্রিকেটের। যেখানে একসঙ্গে যে পুলে নামতে পারবেন ২৫ হাজার জন। কুইন্সল্যান্ড সরকার এরই মধ্যে এই স্টেডিয়ামের কাজ শুরু করে দিয়েছে। কুইন্সল্যান্ডের রাজধানীতে ২০৩২ সালে হবে অলিম্পিক।
এর আগে ১৯৫৬ সালে মেলবোর্নে হয়েছিল অলিম্পিকের আসর। এরপর ২০০০ সালে অলিম্পিকের আসর বসেছিল সিডনিতে। ২০৩২ সালে অস্ট্রেলিয়ার কোনো শহরে তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে অলিম্পিকের আসর।
নতুন স্টেডিয়ামটি এমন আঙ্গিকে বানানো হচ্ছে যাতে করে আরও বড় টুর্নামেন্ট সেখানে আয়োজন সম্ভব হয়। অলিম্পিকের গেমস ভিলেজও আয়োজন করা হবে ব্রিসবেন স্টেডিয়ামের পাশেই। ২০৩২ ব্রিজবেন অলিম্পিকের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানের পাশাপাশি অ্যাথলেটিক্সও আয়োজন করা হবে নতুন এই স্টেডিয়ামে।
ব্রিসবেন স্টেডিয়ামের ভবিষ্যৎ নিয়ে আগেই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। ২০২৪ সালে যখন অস্ট্রেলিয়া পরবর্তী ৭ বছরের জন্য আন্তর্জাতিক ভেন্যুর তালিকা প্রকাশ করে সেখানে ২০২৬-২৭ মৌসুম থেকেই কোনো টেস্ট ম্যাচের সূচি রাখা হয়নি।
ধারণা করা হচ্ছে আগামী অ্যাশেজে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটিই হতে পারে এই ভেন্যুতে শেষ টেস্ট। চার দশকের বেশি সময় ধরেই অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট শুরু হয় গ্যাবাতে। তবে এবার সেই রীতি পরিবরতন করে প্রথম টেস্ট আয়োজন করা হচ্ছে পার্থে।