শান্ত-তানজিদের উইকেটকে ‘টার্নিং পয়েন্ট’ বলছেন হাসারাঙ্গা

ছবি: ম্যাচে ৭১ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত (ডানে) ও তানজিদ হাসান তামিম (বামে), ফাইল ফটো

২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে অভিষিক্ত পারভেজ হোসেন ইমন ইনিংস বড় করতে না পারলেও বাংলাদেশকে ঠিক পথেই রেখেছিলেন তানজিদ হাসান তামিম এবং নাজমুল হোসেন শান্ত। তানজিদের হাফ সেঞ্চুরিতে জুটির পঞ্চাশও পেরিয়ে যায়।
র্যাঙ্কিংয়ে তাইজুলের উন্নতি, পেছালেন শান্ত-মুশফিক
২ জুলাই ২৫
পাওয়ার প্লেতে এক উইকেট হারিয়ে ৬১ রান তোলে সফরকারীরা। দারুণ ব্যাটিংয়ে ৫১ বলে ক্যারিয়ারের চতুর্থ হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তানজিদ। শান্তর সঙ্গে তানজিদের জমে ওঠা জুটি ভাঙে রান আউটে। মাহিশ থিকশানার বলে ডিপ মিড উইকেটে ঠেলে দিয়ে দুই রান নিতে চেয়েছিলেন শান্ত।
তবে মিলান রত্নায়েকের থ্রোতে মেন্ডিস স্টাম্প ভাঙার আগে পৌঁছাতে পারেননি শান্ত। ২৬ বলে ২৩ রান করে আউট হন তিনি। এ ছাড়া চতুর্থ উইকেট হিসেবে বিদায় নেন ৬১ বলে ৬২ রান করা তানজিদ। জেনিথ লিয়ানাগের দুর্দান্ত ক্যাচে ফিরে যান তিনি। এই দুটি উইকেটকেই ম্যাচের 'টার্নিং পয়েন্ট' বলছেন হাসারাঙ্গা।

অবিশ্বাস্য ব্যাটিং ধসে বাংলাদেশের হার
২২ ঘন্টা আগে
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, 'সত্যি বলতে, ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট হলো শান্তর রান আউট এবং তানজিদ তামিমের ক্যাচ। সেই সঙ্গে আমার এবং কামিন্দুর বোলিং।'
আগে ব্যাটিং করে ১২৩ বলে ১০৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন আসালঙ্কা। দলের রান আরও বাড়াতে না পেরে আফসোস করছেন তিনি। তবে দুর্দান্ত এই জয়ে দলের ক্রিকেটারদের কৃতিত্ব দিচ্ছেন তিনি।
'আমি যখন ক্রিজে আসি, তখন সময়টা কঠিন ছিল। চেষ্টা করেছি শুরুতে মৌলিক কাজগুলো ঠিকঠাক করতে। ভালো শুরু পেয়েছিলাম, তারপর পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলতে চেয়েছি। (শেষ দিকে ব্যাট হাতে ইনিংস বড় না করতে পারা নিয়ে) একটু হতাশ অবশ্যই।'
'ওদের কয়েকজন খেলোয়াড় ইনজুরিতে ভুগছিল। তবে আমাদের হাতে যথেষ্ট উইকেট ছিল না শেষ দশ ওভারে আক্রমণ করতে। (ফিল্ডিং নিয়ে) ফিল্ডিংটা ছিল দুর্দান্ত। এই ওয়ানডে দলের এটা ছিল সেরা ফিল্ডিং পারফরম্যান্স, সবাই নিজেদের দায়িত্ব খুব ভালোভাবে পালন করেছে।'