promotional_ad

তানভির-আহরারের জোড়া হাফ সেঞ্চুরিতে পারটেক্সের জয়

promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||

পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থাকায় সুপার লিগের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়েছে পারটেক্স স্পোর্টিং ক্লাব ও রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাবের। তবে শেষটা জয় দিয়ে করতে ব্যাট হাতে এদিন ৮১ রানের ইনিংস খেলেন জসিম উদ্দিন। শেষদিকে সোহাগ গাজী হাফ সেঞ্চুরি করলে ২৫৮ রানের পুঁজি পায় দলটি। জবাবে পারটেক্সের তানভির হায়দার ও আহরার আমিনের জোড়া হাফ সেঞ্চুরিতে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে মৌসুম শেষ করে পারটেক্স।


রূপগঞ্জ টাইগার্সের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই আব্দুল্লাহ আল মামুনের তোপের মুখে পড়ে দলটি। দলটির দুই ওপেনার আজমির আহমেদ ২ ও মিজানুর রহমানকে ৯ রানে ফেরান এই পেসার। ফলে দলীয় ১৪ রানে দুই উইকেট হারিয়ে বসে দলটি। এরপর মোহাম্মদ রাকিব ও উইকেটরক্ষক জিহাদুজ্জামান খানের জুটিতে জয়ের ব্যবধান কমাতে থাকে দলটি।


বিপদ বাড়াতে থাকা ৬৭ রানের এই জুটি ভাঙেন সোহাগ। এই স্পিনারের বলে শর্ট থার্ডম্যান অঞ্চলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ৩৩ রান করা জিহাদ। রাকিবও নিজের ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৪৬ বলে ৩৭ রান। শুশান্ত দেবনাথ ফিরেছেন ৯ রানে। এরপর আহরারকে নিয়ে ১০৪ রানের জুটে গড়েন তানভির। এ সময় আবু হাসিমের ওপর চড়াও হয়ে ৫৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন আহরার।


promotional_ad

একবল পরই অবশ্য এই স্পিনারে শিকার হন তিনি। ৫ ছক্কা ও ৩ চারের সাহায্যে ৫৮ রান করেন তিনি। উইকেটের অন্যপাশে থাকা তানভির হাফ সেঞ্চুরির দেখা পান ৬১ বলে। এরপর মুক্তার আলি ৫ রান করে ফিরলেও ৭২ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেন তানভির। ২৪ রান করে তাকে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন তোফায়েল আহমেদ। রূপগঞ্জের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন হাসিম।


এদিন বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় রূপগঞ্জ টাইগার্স। কিন্তু দলীয় ৩১ রানে পর পর দুই বলে ওপেনার মাহফুজুল ইসলাম ও মামুনকে ফেরান মোহোর শেখ। এরপর ফারহাদ হোসেন ১০ রানে ফেরার পর ৭২ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন জসিম। এই ব্যাটারকে এদিন যোগ্য সঙ্গ দিতে ব্যার্থ হয়েছেন অধিনায়ক শামসুর রহমান।


ব্যাক্তিগত ১৬ রানেই ফিরেছেন তিনি। এরপর গাজির সঙ্গে জুটি গড়ে সেঞ্চুরির পথে হাটতে থাকেন জসিম। কিন্তু তোফায়েলের শর্ট বলে সামনে এসে বড় শট খেলতে গেলে লং অনে ক্যাচতুলে দেন জসিম। দুই ছক্কা ও ৬ চারে ৮১ রান করেই ফেরেন তিনি। এরপর গাজী ও সালমান হোসেন ইমন দলের সংগ্রহ বাড়াতে থাকেন। তাদের জুটিতেই দুশ পার করে দলটি।


এদিন ৪৪ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন গাজী। এরপর গাজিকে ফিরিয়েই ৯৫ রানের এই জুটি ভাঙেন মোহোর। এই পেসারের অফ স্টাম্পের বাইরের ফুলার লেংথ ডেলিভারি ফাইন লেগে কাট করতে গেলে ক্যাচ আউট হন গাজী। ৬৭ রনে থামেন তিনি। সবশেষ সালমানের ৪০ রানে ভর করে ২৫৯ রানের সংগ্রহ পায় দলটি। পারটেক্সের হয়ে এদিন ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন মোহোর ও মুক্তার আলি। তোফায়েল পেয়েছেন একটি।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball