টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অতিরিক্ত ৭ ক্রিকেটার নিতে পারবে দলগুলো

ছবি: বিসিবি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
এক বছর ঝুলিয়ে রাখার পর ক্রিকেটারদের বিশ্বকাপের প্রাইজমানি দিচ্ছে ওমান
২৩ জুন ২৫
চলতি বছরের শেষ দিকে ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। করোনাকালীন খেলা হওয়ায় এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৭জন অতিরিক্ত ক্রিকেটার নিতে পারবে দলগুলো। বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) এক ভার্চুয়াল আলোচনা শেষে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
করোনার প্রকাপ একেবারে না কমলেও চলতি বছরের শেষের দিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনে বদ্ধ পরিকর বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)। ফলে ভারতের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির সঙ্গে আলোচনা করেই বিশ্বকাপের পরিকল্পনা সাজাচ্ছে আইসিসি। বিশ্বের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির আগের নিয়ম অনুযায়ী ২৩ সদস্যের দল নিয়ে বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট খেলতে যেতে পারতো দলগুলো।

যেখানে ১৫ ক্রিকেটারের সঙ্গে যেতে পারতেন ৮ সদস্যের সাপোর্ট স্টাফ। তবে করোনাকালীন বিশ্বকাপ আসর মাঠে গড়াবে বলে সেই নিয়মে কিছুটা পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে আইসিসি। ২৩ সদস্যের পরিবর্তে এবারের বিশ্বকাপের দল হবে ৩০ সদস্যের। যেখানে আগের নিয়মের ২৩ জনের সঙ্গে এবারে যোগ হবে আরও অতিরিক্ত ৭ ক্রিকেটার।
৪ বছর পর ইংল্যান্ডের টেস্ট দলে আর্চার
৪ ঘন্টা আগে
করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি কোনো ক্রিকেটার করোনা পজেটিভ হলে তাঁর পরিবর্তে তৎক্ষণাৎ যেন বিকল্প খেলোয়াড় দেয়া যায় সে কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইসিসি। তবে ৭ জন অতিরিক্ত ক্রিকেটারই নিতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা দেয়নি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
কোনো দল চাইলে ক্রিকেটারের পরিবর্তে বাড়তি সাপোর্ট স্টাফও নিতে পারবে। তবে সেক্ষেত্রে ১জন বাড়তি সাপোর্ট স্টাফ নিলে অতিরিক্ত ক্রিকেটার নিতে পারবেন ৬জন। আর বাড়তি সাপোর্ট স্টাফের সংখ্যাটা ২জন হলে অতিরিক্ত ক্রিকেটারের সংখ্যা দাঁড়াবে পাঁচে।
আইসিসি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না জানালেও ক্রিকইনফোর দাবি, ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি নিরপেক্ষ আম্পায়ার, করোনা বিকল্প ও বল উজ্জ্বল করাতে লালার ব্যবহার নিষিদ্ধকরণসহ মহামারীর সময়ে নেয়া সবগুলো নিয়মই অব্যাহত রাখছে।