বল হাতে ‘ইকোনমিক্যাল’ দিনে ব্যাটিংয়ে ব্যর্থ সাকিব, হারল দুবাই

ছবি: সাকিব আল হাসান, ফাইল ফটো

১৩৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩৬ রান তুলতেই তিন উইকেট হারায় দুবাই। রুহান মোস্তফা এক, সেদিকউল্লাহ আতাল ১৫ বলে ২৫ ও গুলবাদিন নাইব শুন্য রানে ফিরে যান। ফলে পাওয়ার প্লে'র মধ্যে উইকেটে আসেন সাকিব। প্রথম দুই বলে রান না নিলেও তৃতীয় বলে রোমারিও শেফার্ডকে ফাইন লেগে একটি চার মারেন সাকিব। পরের ওভারেই অবশ্য ফিরে যেতে হয় তাকে।
সাকিবের দুবাইয়ে খেলবেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেটার
২২ ঘন্টা আগে
মঈন আলীর বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যর্থ হন তিনি। বলটি সরাসরি মিডল স্টাম্পে আঘাত করে। মাত্র পাঁচ বল খেলে চার রানে ফিরে যেতে হয় সাকিবকে। তার বিদায়ের পর দলীয় পঞ্চাশ রানে ফিরে যান সঞ্জয় কৃষ্ণমূর্তিও। ফলে পঞ্চাশ রানের মধ্যে পাঁচটি উইকেট হারায় দুবাই।
শেষপর্যন্ত ১৫.৪ ওভারে ৮১ রানে অল আউট হয় দলটি। ১৮ বলে দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন নিরোশান ডিকওয়েলা। গায়ানার হয়ে মাত্র ১২ রান খরচায় চারটি উইকেট নেন ইমরান তাহির।
এর আগে নির্ধারিত ২০ ওভারে সাত উইকেটে ১৩৮ রান করে গায়ানা। মঈন আলী দলটির হয়ে ৩৮ বলে সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন। ২৩ বলে ৩৩ রান করেন শেরফান রাদারফোর্ড। সাকিবের দলের হয়ে চারটি উইকেট নেন কলিম সানা। একটি করে উইকেট নেন ডমিনিক ড্রেকস, গুলবাদিন নাইব এবং কায়েস আহমেদ।

‘সাকিবরা জানে কিভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়’
১২ জুলাই ২৫
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই বিপদে পরে গায়ানা। পাওয়ার প্লে'তে তিন উইকেট হারায় দলটি। ছয় ওভারে করে তিন উইকেটে ৪২ রান। রহমানউল্লাহ গুরবাজ শুন্য, শিমরন হেটমায়ার ১৪ এবং জনসন চার্লস ১১ রানে ফিরে যান।
সপ্তম ওভারে সাকিব বোলিংয়ে আসেন। প্রথম ওভারে কেবল পাঁচ রান দেন তিনি। নিজের দ্বিতীয় ওভারে সাকিব দেন ৯ রান। এই ওভারে দুটি ডট বল দিলেও একটি ছক্কা হজম করেন সাকিব। ওভারের শেষ বলে তাকে ডিপ মিড উইকেটে ছক্কা হাকান মঈন।
নিজের তৃতীয় ওভারে মাত্র চার রান দেন সাকিব। এই ওভারেও দুটি ডট বল দেন তিনি। নিজের করা শেষ ওভারেও অবিশ্বাস্য মিতব্যয়ী ছিলেন সাকিব। এই ওভারে তিনটি ডট বলের পাশাপাশি তিনটি সিঙ্গেলস দেন তিনি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স- ১৩৮/৭ (২০.০ ওভার) (মঈন ৪০, রাদারফোর্ড ৩৩; কলিম ৪/৩১, সাকিব ০/২১)
দুবাই ক্যাপিটালস- ৮১/১০ (১৫.৪ ওভার) (ডিকওয়েলা ২৬, আতাল ২৫; তাহির ৪/১২)