|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
একটা সময় পর্যাপ্ত ম্যাচ খেলার সুযোগ না পেলেও পারফরম্যান্সের উন্নতি হওয়ায় সাম্প্রতিককালে বেড়েছে বাংলাদেশের খেলা। আইসিসি ফিউচার ট্যুর প্রোগামের (এফটিপি) আসছে চক্রে আরও বাড়ছে ম্যাচের সংখ্যা। ২০২৩-২৭ মৌসুমে ব্যস্ত সময় পার করতে হবে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের। ব্যস্ত সূচিতে ছক কষে এগোতে চায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
সময়ের সঙ্গে সময়ের বিশ্ব জুড়ে বেড়ে চলেছে খেলার সংখ্যা। সাম্প্রতিক সময়ে একই সঙ্গে দুটি দল খেলার প্রথাও চালু করেছে ইংল্যান্ড ও ভারত। কখনও কখনও প্রতিটি সিরিজে ভিন্ন ভিন্ন ক্রিকেটার পাঠাচ্ছে তারা। মূলত ব্যস্ত সূচিতে শারীরিক ও মানসিক ধকল সামলাতে ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিচ্ছে তারা।
ইংল্যান্ড-ভারতের মতো দলগুলো রোটেশন পলিসি চালু করলেও এখন পর্যন্ত সেই পথে হাঁটতে পারেনি বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের মতো কম গুরুত্বপূর্ণ সফরেও পূর্ণ শক্তির দল পাঠাচ্ছে বিসিবি। তবে এফটিপির আসছে চক্রে রোটেশন পলিসিতে হাঁটতে পারে বাংলাদেশ।
২০২৩-২৭ মৌসুমে ৩৪ টেস্টের সঙ্গে ৫৯ ওয়ানডে এবং ৫১ টি-টোয়েন্টি খেলবেন লিটন দাস-মেহেদি হাসান মিরাজ। সেই সময় ক্রিকেটারদের ধকল কমাতে ছক কষে এগোতে চায় বিসিবি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরি।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শুধু ক্রিকেটাররা না, টিম ম্যানেজমেন্টে যারা আছেন তারাও ব্যস্ততম সময় পার করবেন। যখন আমাদের এফটিপিটা চূড়ান্ত হবে আমরা বসে পরিকল্পনা করে, সবার অ্যাবিবিলিটি আলোচনা করে পরিকল্পনা করে নিতে হবে। এটার পরিকল্পনা প্রয়োজন, শিডিউল থাকতে হবে, কে কোথায় অংশগ্রহণ করবে, কে কোথায় পারবে না।’