|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে কয়েক দফা পিছিয়ে অবশেষে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ম আসর। এই আসরে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে করোনা ভাইরাস থেকে ক্রিকেটারদের সুরক্ষিত রেখে পুরো টুর্নামেন্টটি আয়োজন করা।
ইতোমধ্যে জৈব সুরক্ষা বলয় তৈরি করে ক্রিকেটারদের একটি বলয়ের মধ্যে বন্দী রেখে আন্তর্জাতিক সিরিজগুলো আয়োজন করে সফলতা পাওয়া গেছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও থাকছে এই জৈব সুরক্ষা বলয়। এখানেও এই বলয়ে বন্দী থাকতে হবে দলগুলোকে।
কিন্তু সেই বলয়ের পরিকল্পনা কি হবে, ক্রিকেটাররা নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে কি কি বিধিনিষেধ অবলম্বন করবেন এবং সেগুলো কিভাবে অবলম্বন করা হবে, তা নিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলগুলোর প্রতিনিধির সঙ্গে ভার্চুয়াল সভা করেছে আইসিসি এবং বিসিসিআই।
সেই সভায় সুরক্ষা বলয়ের নিরাপত্তা কৌশলগত উদ্দেশ্য গুলো কি হবে। ওমানে এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছে কতদিন কোয়ারেন্টাইন করতে হবে তা নিয়েও আলোচনা করেছে দেশগুলোর প্রতিনিধিরা। এমনটাই জানিয়েছে একটি সূত্র।
সূত্রটি বলছে, 'আইসিসি টি -টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জৈব সুরক্ষা বলয়ের নিরাপত্তা পরিকল্পনার কৌশলগত উদ্দেশ্য হল সহজভাবে প্রটোকল তৈরি করা। যা অংশগ্রহণকারী, দর্শক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানের সম্প্রদায়ের সুরক্ষার জন্য বস্তুনিষ্ঠ যুক্তিসঙ্গত এবং কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হয়।'
এই সভায় সভাপতিত্ব করেন ভারতের ডাক্তার অভিজিত সালভি। যিনি এবারের টি-টয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রধান মেডিকেল অফিসার হিসেব দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়া এই সভায় বাংলাদেশ থেকে ছিলেন বিসিবির প্রধান চিকিতসক দেবাশীষ চৌধুরি।