|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলায় বরাবরই পরিসংখ্যানবিদদের ব্যস্ত রাখেন সাকিব আল হাসান। ব্যক্তিগত অর্জনে বাংলাদেশের মাঝে সবচেয়ে এগিয়ে তিনি। নিজের অর্জনের জন্য সতীর্থ, কোচিং স্টাফ ও দর্শকদের সমর্থনকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন অভিজ্ঞ এই অলরাউন্ডার। এ ছাড়া সাকিব জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত অর্জনগুলো দলের জন্য ভালো খেলতে অনুপ্রাণিত করে।
৯৫ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ শুরু করেছিলেন সাকিব। সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে ৩ উইকেট নেয়ায় সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছিল ৯৮ তে। সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৯ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ১০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। লাসিথ মালিঙ্গার পর দ্বিতীয় বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেট নেন সাকিব।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান ও ১০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই অলরাউন্ডার। এমন অর্জন সবসময় ভালো লাগে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া সাকিব বিশ্বাস করেন যে, দলের জন্য সামনে আরও অবদান রাখতে পারবেন।
ম্যাচ শেষে এ প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, ‘অবশ্যই ভালো লাগে এরকম কোনো অর্জন যখন হয়। ব্যক্তিগত অর্জনগুলো অবশ্যই অনুপ্রাণিত করে দলের হয়ে ভালো খেলার জন্য। তবে এটা কখনোই সম্ভবত হতো না, এ যাবতকালে যতজন সতীর্থের সঙ্গে খেলেছি, তাদের সহায়তা না পেলে।’
অভিজ্ঞ এই অলরাউন্ডার আরও বলেন, ‘তাদের সহায়তা, কোচিং স্টাফ-দর্শক, সবার সহায়তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি খুবই খুশি। আমার মনে হয় আমি আরও অনেক দিন অবদান রাখতে পারব। সেই চেষ্টাই থাকবে আমার।’